সোশ্যাল বার্তা: আলিঙ্গন ভালো থাকার প্রতিশ্রুতি । নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরের ঘূর্ণির আলিঙ্গন পরিবারের পক্ষ থেকে গত শনিবারে কৃষকদের সাহায্য করতে দেখা গেল ঘূর্ণী ঘরামী পাড়ার মাঠে এক ফাঁকা জায়গায় ।
একদিকে করোনা অন্যদিকে আমফান ঝড় থাবা বসিয়েছে ফলে কৃষকদের অধিকাংশ ফসল ধ্বংস হয়ে গেছে।
কৃষকের ফসল যদি ধ্বংস হয়ে যায় তাহলে কেউ কি ভালো থাকবেন ? কৃষি প্রধান দেশ ভারতবর্ষ , দেশের মেরুদণ্ড কৃষক। তাই ৩৫ জন কৃষককে আলিঙ্গন পরিবারের পক্ষ থেকে সামান্য কিছু উপহার স্বরূপ তুলে দেওয়া হয় , দুই বিঘা জমিতে লাগানো যাবে সেইমত ধানের বীজ, একটি কাচি ও একটি মাথাল গ্রাম্য কথায় টোকা ।
তাদের এই প্রয়াসে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সাহিত্যিক , সমাজসেবী ও সঞ্চালক আলিঙ্গনের প্রাণকেন্দ্র অমৃতাভ দে। তিনি চাষীদের কে মাস্ক,স্যানিটাইজার সব সময় ব্যবহারের পরামর্শ দেন এবং তারা যেন দূরত্ব সম্পর্কে সচেতন হন সেই দিকে নজর দেওয়ার পরামর্শ দেন। এ ছাড়াও আগত বর্ষায় যেন তারা করোনার পাশাপাশি প্রানঘাতি ডেঙ্গু সম্পর্কেও সাবধান থাকেন,পরিবেশের কথা ভেবে সবাইকে গাছ লাগানোর পরামর্শ দেন এবং সবাইকে ধন্যবাদ ভালোবাসা জানিয়ে তাঁর মূল্যবান বক্তব্য শেষ করেন।
এ প্রসঙ্গে সংগঠনের সম্পাদক সুব্রত হালদার বলেন “চাষীদের জন্য আমাদের ইচ্ছা অনেক । আমরা সাধ্যমত চেষ্টা করেছি । ভবিষ্যতেও করব বলে অাশা রাখি ।”