রমিত সরকার, নদীয়া: করোনা সংক্রমনের জেরে সারা দেশজুড়ে চলেছিল লকডাউন। লকডাউন এর ফলে বিভিন্ন ব্যবসায়ী যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল তেমনই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল মৃৎশিল্পীরা । দুর্গাপুজোতে কিছুটা কাজ নতুন করে শুরু হয়েছে।
দুর্গাপূজার রেশ যেতে না যেতেই এবার বাঙালিদের ঘরে পুজিত হন দেবী লক্ষী। আর তারই প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায় দুর্গাপূজার পর থেকে। তেমনিই এক চিত্র দেখা গেলো আজ নদীয়া জেলার সদর শহর কৃষ্ণনগরে ।
কৃষ্ণনগর পৌরসভার মোড় থেকে পোষ্টঅফিস মোড় অবধি বিভিন্ন স্থানে দেবী লক্ষীর মূর্তি সাজিয়ে বিক্রির আসায় বসেছেন মৃৎশিল্পীরা । এই বছর ভীড় এড়াতে অনেকেই আজই প্রতিমা নিয়ে নিচ্ছেন ।
নদীয়ার কৃষ্ণনগরের রথতলার মৃৎশিল্পী মনোজ পালের স্ত্রী টুম্পা পাল জানান, করোনার প্রভাবে প্রচন্ড ধাক্কা খেয়েছে মৃৎশিল্প। আগে তৈরি প্রতিমা বাইরে যেত কিন্তু এখন সেমনভাবে বাইরে যাওয়া শুরু হয়নি তবে আগামীকাল লক্ষ্মীপূজো বাঙালির ঘরে ঘরে হয় এই পুজো। তাদের ও প্রতিমা বিক্রির স্থল রয়েছে পোস্ট অফিস মোড়ে। ফলে সুদিনের আশায় আছেন তাঁরা।