লটারীর টিকিট ! লটারি বিক্রেতাদের শিহরে সংক্রান্তি

Social

মলয় দে নদীয়া :-উত্তর চব্বিশ পরগনা বাঁকুড়ার পর এবার কি নদীয়ার পালা? পুরস্কার চালু ভাউচার বৃদ্ধি সহ নানা বিধ সমস্যার কথা কোম্পানির কাছে জানিও মেলেনি ফল এমনই অভিযোগ লটারী সেলারদের।

লটারী বিক্রেতাদের অভিযোগ, বর্তমানে রাজ্যে একচেটিয়া ব্যবসা করছে ডিয়ার লটারী। প্রতিযোগিতার আসর থেকে সবাইকে সরিয়ে এখন একাধিপত্য তাদেরই। ফলে কোম্পানির মুনাফাও যথেষ্ট। আর এই লটারি ব্যবসার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যুক্ত লাখ লাখ মানুষ। কিন্তু ডিয়ার লটারী কর্তৃপক্ষ নিজেরা মুনাফা অর্জন করলেও খুচরা বিক্রেতাদের কথা ভাবছে না। ভাউচার সহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা ‘কমিয়ে’ দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। ফলে অথৈ জলে পড়েছেন সাধারণ খুচরা বিক্রেতারা। আর এই দুঃসময় পাশে নেই কোনো জনপ্রতিনিধি কোন রাজনৈতিক দল।ভাউচারে যে আয় ছিল সেই আয় এখন তলানিতে এসে ঠেকেছে। ফলে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে খুচরো লটারি বিক্রেতাদের। অন্যদিকে প্রথম পুরস্কার অধিকাংশ ক্ষেত্রে সরকারের ঘরেই ফেরত যাচ্ছে। টিকিট ফেরতের ব্যবস্থা নেই।

রাজ্যের সর্বত্র এই সমস্যা হলেও, এখনো অনেক জায়গাতেই সঙ্ঘবদ্ধ হয়ে উঠতে পারেননি।
তবে নদীয়ার বিভিন্ন লটারি বিক্রেতারা তাদের গ্রাম অনুযায়ী অন্যদের সাথে সমন্বয় ঘটানোর চেষ্টা করছেন সেই চলতি সপ্তাহে শান্তিপুরে তারা একটি সভার আয়োজন করছেন বলেই জানাচ্ছেন লটারি বিক্রেতারা।

Leave a Reply