প্রীতম ভট্টাচার্য, নদীয়া: রাস্তার ধারে নিজ বাসভবনে চলে কাঠ বাঁটালির যুগলবন্দী।কি কাঠ নেই মেহগিনি,আম,কাঁঠাল, নিম, গামারি, শাল, সেগুন সব কাঠে বসত করে সৃষ্টির কারিকুরি। হাতে কাঠ পেলেই চলে ছেনি বাঁটালির নিপুন ভাস্কর্য। নিপুন পারদর্শিতায় প্রান পায় কালি, দুর্গা, সরস্বতী,বুদ্ধ,গনেশ, হরিণ, যীশু। পুরো সংগ্রহশালা জুরে প্রচুর ভাস্কর্য।একাই একমনে গড়ে চলেছেন কাঠ দিয়ে বিভিন্ন শিল্পকর্ম।
পয়ত্রিশ বছর ধরে শিল্পী অমলেন্দু কিশোর রায় নিপুন দক্ষতায় কাঠের ওপর ফুটিয়ে তুলেছেন বিভিন্ন শিল্পকর্ম।নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর রাধানগর শচীনরোডের ওপর তার এই কর্মশালা।দেশে বিদেশে প্রদর্শণীতে অংশগ্রহন করেছে তার শিল্পকর্ম।
নদীয়ার কৃষ্ণনগর মৃৎশিল্পের জন্য বিখ্যাত । তবে কাঠের কাজের নৈপুণ্য নজর কাড়ে আমজনতার।