অঞ্জন শুকুল, নদীয়া: সোমবার দুপুরে ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে কৃষ্ণগঞ্জের টুঙ্গীতে এলেন ডেপুটি বাংলাদেশের হাইকমিশনার তৌফিক হোসেন। তার সঙ্গে ছিলেন এদেশের ৫৪ নম্বরের কোম্পানি কমান্ডার হরিশ অরোরা।
এপারে টুঙ্গি ওপারে বাংলাদেশের জীবননগর।জানা গেছে, নদীয়ার মতো সীমান্ত জেলায় প্রথম এই স্থলবন্দর হওয়ার জন্য এই উদ্যোগ।এতে সহজেই বাংলাদেশে পণ্য পাঠানো যাবে। একইসঙ্গে সেখান থেকেও সহজে পণ্য অনেক অল্প সময়ে এদেশে চলে আসবে। ব্যবসা বাণিজ্যর উন্নতি হবে। গোটা এলাকার অর্থনৈতিক ব্যবস্থার উন্নতি হয়ে যাবে। এদিন সমস্ত কিছু ঘুরে দেখেন ডেপুটি হাইকমিশনার তৌফিক হোসেন।এদিন তিনি ঘন্টা খানেক ঘুরে দেখেন এই এলাকা।
এলাকার বিডিও কামালউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘অনেকদিন ধরেই এই বন্দর নিয়ে ভাবনা চলছে। এ নিয়ে রাস্তাও হয়েছে। কাজটা হলে ভালো হবে। ‘প্রতিদিন এদেশ থেকে মালগাড়ির করে এই সীমান্ত দিয়ে নির্মাণ শিল্পের পাথর, সিমেন্ট যায়। ওষুধ, কৃষিজ দ্রব্য সহ একাধিক জিনিসপত্র যায়।