মলয় দে, নদীয়া :- বৈধ প্রমাণপত্র ছিলনা বসবাসকৃত জমির! কিন্তু তবুও ত্রিশ চল্লিশ বছর ধরে এমনকি কেউ কেউ বংশানুক্রমিক বাস করতেন নদীয়া রানাঘাট এর জাতীয় সড়কের পাশে। সম্প্রসারণের কাজের জন্য মাপ যোগ করতে আসা বিভাগীয় কর্তাদের নির্দেশ মান্য করে তাৎক্ষণিক সরে যেতে তৎপর হয়েছিলেন তারা। যাদের অনেকেরই সেই সময় ঘরের ব্যবস্থা ছিলনা ঠাই নিয়েছিলো কোন আত্মীয় বা ভাড়া বাড়িতে।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের গীতাঞ্জলি প্রকল্পের মাধ্যমে গতকাল সেই সমস্ত ঘরছাড়াদের বড়দিনের সেরা উপহার অর্থাৎ মাথা গোঁজার স্থায়ী গৃহের ব্যবস্থা করার তত্ত্বাবধানে ছিলেন স্থানীয় কাউন্সিলর কৌশল দেব বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রানাঘাটের পৌর প্রশাসক পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়।
স্থায়ী আবাসন পেয়ে খুশি ওই ২৪ টি পরিবারের সদস্যরা। তাদের কথায়, উপযুক্ত জমির মালিক আমরা ছিলাম না, তাই আন্দোলনের পথে পরিচালিত হয়নি! বরং অপেক্ষায় ছিলাম মানবিকতার। আজ সেই সুদিন বড়দিনের শুভক্ষণে, স্বয়ং ঈশ্বর মুখ তুলে তাকিয়েছেন আমাদের দিকে। দূত হিসাবে পাঠিয়েছেন ! কুশল বাবু এবং পার্থ বাবুকে