মলয় দে, নদীয়া :- ট্রেন পথে যাদের একমাত্র উপার্জন এমনই বেশ কিছু মানুষ লকডাউন এর জেরে হয়েছে সর্বস্বান্ত।তার মধ্যে যারা চোখে দেখতে পান না গান শুনিয়ে উপার্জন করতেন তাদের অবস্থা আরো করুণ!
নদীয়া জেলার রানাঘাট ২ এর নাসেরকুলি গাংনাপুর থানার হৃদয় মিস্ত্রি ট্রেনে ভিক্ষা করে সংসার চালাতেন তারা দুজনেই অন্ধ তাঁদের একটি মেয়ে আছে. বর্তমানে তাঁদের অবস্থা খুবই খারাপ । লক ডাউনের জন্য ট্রেন বন্ধ তারফলে তাঁদের সংসারে অবস্থা খুবই সঙ্গিন।
এই কথা জানার পর কলকাতার সাংবাদিক তাঁদের হাতে ৩০০০টাকা তুলে দেওয়ার জন্য রানাঘাটের পৌর প্রসাশক কে বলেন ।পৌর প্রশাসক পার্থসারথী চট্টোপাধ্যায় গাংনাপুর থানার নাসেরকূলে হৃদয় মিস্ত্রির বাড়িতে গিয়ে টাকা তুলে দেওয়ার পাশাপাশি তিনিও ২০০০ টাকা অর্থ সাহায্য করলেন গতকাল ।
পরবর্তী কালে যদি সমস্যায় পড়েন তাকে জানানোর জন্য বলেন । হৃদয় মিস্ত্রি অন্ধ তার স্ত্রী ও অন্ধ তারা ট্রেনে ট্রেনে গান শুনিয়ে অর্থ উপার্জন করতেন। লক ডাউনে ট্রেন না চলাতে তাঁদের অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে যাচ্ছে ।