সোশ্যাল বার্তা : লকডাউন ঘোষণার সাথে সাথে জেলার মধ্যে প্রথমদিকে বন্ধের নির্দেশ দেয় শান্তিপুর হাট কমিটি। লকডাউন এর জেরে নদীয হাট কর্তৃপক্ষ প্রশাসনিক বৈঠকের মাধ্যমে দীর্ঘ ৯০ দিন পরে হাটখোলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে নিলমনি হাট কর্তৃপক্ষ। এই হাটে অন্যান্য সময় ৯০০টি চালায় বসে বিক্রয় ব্যবস্থা থাকলেও পাশাপাশি দোকান এবং গোডাউন মাঠ সংলগ্ন এলাকায় প্রায় বারোশো বিক্রেতা সপ্তাহে দুদিন শনি ও বুধবার ব্যবসা বাণিজ্য করতে আসেন জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। ক্রেতার সংখ্যাও থাকে প্রায় দশ হাজার। সেই সমস্ত দিক চিন্তা ভাবনা করে হাট কর্তৃপক্ষ শান্তিপুর দমকল বাহিনীর কাছে আবেদন রাখেন দীর্ঘদিন হাট বন্ধ থাকার কারণে জীবাণুমুক্ত স্প্রে করার।
সে আবেদনে সাড়া দিয়ে গতকল শান্তিপুর দমকল বাহিনীর উদ্যোগে শান্তিপুর নীলমণি হাটের বিভিন্ন এলাকায় চলে স্যানিটাইজার স্প্রে। হাটে আসা ক্রেতা বিক্রেতাদের জন্য একাধিক নিয়ম বিধি রাখা হয়েছে হাট কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে। মাক্স ব্যবহার বাধ্যতামূলক সঙ্গে সমস্যা ক্রেতা-বিক্রেতাদের ব্যবহার করতে হবে স্যানিটাইজার। এমনকি নিয়ন্ত্রণ এর জন্য বাড়তি কিছু ভলেন্টিয়ার এর ব্যবস্থা করেছে হাট কর্তৃপক্ষ। ৯০৯ জন বিক্রেতার মধ্যে শনিবার সাড়ে ৪৫০ জন এবং বুধবার সাড়ে ৪৫০ জন অর্থাৎ একটি চালা বাদে আর একটু চালাতে বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।