মলয় দে নদীয়া:-করোনা ভাইরাস থেকে দেশকে রক্ষা করতে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির আবেদনে সাড়া দিয়ে নদীয়ার শান্তিপুরবাসি রাত নটার সময় প্রদীপ মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রধানমন্ত্রীর আবেদনকে উদযাপন করলো। সাপেক্ষ যুক্তি বিভিন্ন নক্ষত্রের আলো, এবং বাড়িতে জালানো মোমবাতি টর্চ প্রদীপের আলো যোগাযোগের ফলে তৈরি হবে চৌম্বকীয় আকর্ষণ। কতটুকু বিজ্ঞানসম্মত! হাজারো জল্পনা সারাদিন! কেউবা জানালো শহীদের সামনে মোমবাতি জ্বালিয়ে ফেরে না তার প্রাণ, তবুও শ্রদ্ধায়অবনত
মোমবাতি মিছিল। বিপক্ষে অনেকেই মনে করেন একসাথে লক্ষ্য লক্ষ্য বৈদ্যুতিক সংযোগ ফোন বন্ধ হলে অসুবিধা নেই, কিন্তু তারা যখন একসঙ্গে জ্বলে ওঠে চাপ পড়ে পাওয়ার গ্রিডের, তার, ট্রান্সফরমার সহ নানা যন্ত্রাংশ ফলে বড়োসড়ো ক্ষতির আশঙ্কা ছিল যথেষ্ট।
তার জন্য অবশ্য বাড়িতে একটি করে বৈদ্যুতিক পাখা চালিয়ে সমতা বজায় রাখে অনেকে। অতিউৎসাহী কিছু মানুষ , করোনার আতঙ্ক থেকে 9 মিনিটের জন্য, দীপাবলীর উৎসবে মেতে ছিলেন আজ। ইলেকট্রিক সাপ্লাই থেকে বৈদ্যুতিক সংযোগ বন্ধ না করলেও কোথাও কোথাও আলোর শোভাবর্ধনের এর জন্য নিজ দায়িত্বে এলাকা কত ভাবে বন্ধ করে দেয়া হলো সংযোগ। শহরে আতশবাজি, প্রদীপ মোমবাতি দেখা গেলেও, গ্রামের চিত্র সম্পূর্ণ অন্য। মূলত ধর্মীয় রীতিনীতিতেই মানালো এক প্রকার ।