মলয় দে নদীয়া:-ন্যায্যমূল্যের ওষুধের দোকান হওয়ার আগে এর আগেও শান্তিপুরে নিজেদের ব্যবসায়িক স্বার্থে শান্তিপুরে দুই একটি ওষুধের দোকান সারারাত খোলা থাকতো, তবে অনিয়মিত। তবে সেক্ষেত্রে নিরপত্তাহীনতা, ক্রেতার অভাবে কিছুদিনের মধ্যেই বন্ধ যায় বেশ কিছু দোকান। শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালের কাছাকাছি অবস্থিত দোকানগুলির নৈশকালীন বেচাকেনা কিছুটা হলেও, স্টেট জেনারেল হাসপাতালের মধ্যে ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান চালু হওয়ার পর থেকে তাদেরও বেচাকেনার অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বা অসুধ ব্যাবসায়ী সংগঠন স্পষ্টভাবে ব্যক্ত না করলেও ক্রেতাসাধারণের কাছ থেকে জানা যায় ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকানে বেশ কিছু ওষুধ অমিল।ফলে রাতবিরেতে তাদের ভরসা করতেই হয় অন্য দোকানের উপর।
। ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকানে না মেলায় বেশ কিছু ওষুধ, ইনজেকশন নিতে রোগীর পরিবারকে হয়রানির থেকে বাঁচাতে বিসিডিয়ের পক্ষথেকে সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে এবার আবারো, লিখিত ভাবে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে স্টেশন থেকে ডাকঘর মোর পর্যন্ত 21 টি ওষুধের দোকানদার নিজেদের মধ্যে পালা করে একটি করে দোকান খুলে রাখবেন। কোন দোকান কবে খোলা থাকবে তা বিসিডি এর পক্ষ থেকে একটি তালিকা করে টাঙ্গানোর ব্যবস্থা করে হাসপাতালে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে।