সংখ্যা কমে গেলেও কোর্ট চত্বর আজও টাইপরাইটারের খটখট শব্দে মাতোয়ারা

Social

মলয় দে, নদীয়া : একসময় মাধ্যমিক পাস করার পর পেশাপ্রবেশের এর প্রথম অধ্যায় ছিল টাইপ এবং শর্টহ্যান্ড শেখা । আধুনিক যুগেও ছাপা লেখার জন্য টাইপ রাইটারের কদর এখনোও, তবে আদালত চত্বরে। অন্যদিকে শর্টহ্যান্ডের কর্মের পরিধি কমেছে অনেকটাই। যত দিন যাচ্ছে ততো আধুনিক হচ্ছে মানুষ। ছাপা লেখার প্রভূতি উন্নতি হলেও কোর্ট চত্বরে এই টাইপ রাইটার দের প্রয়োজন কমেনি এতটুকু ! সংক্রমণের জন্য কোর্টের কাজ কম লোকজনের আসা কিছুটা কম হলেও তাদের উপর আজও মুহুরী থেকে ল ক্লার্ক আইনজীবি সবাই নির্ভর করে থাকে। এখানে আসলে দেখা যাবে চোখের নিমিষে পাতার পর পাতা ঝড়ের বেগে করে চলেছেন টাইপ । প্রশ্ন উঠতে পারে বর্তমানে আধুনিকতার দৌলতে , কম্পিউটার আছে তাহলে হাতে টাইপ কেনো? সহজে বহনযোগ্য , বিদ্যুতের উপর নির্ভরশীল নয় বলেই সেরেস্তা বাঁচাতে ব্যাস্ত উকিল বাবুদের যেতে হয় না অন্যত্র বরং টাইপরাইটার বসে থাকে তার পাশে তাই হয়তো এক নম্বর পছন্দ টাইপরাইটার। সামাজিক রাজনৈতিক ধর্মীয় পারিবারিক আইনি জটিলতা বাড়ার সাথে সেরেস্তা বাড়ছে ! দরকারনেই বিদ্যুৎ ! দরকার নেই স্থায়ীঘরের ফলে পুরোনো অতীত কে ভুলতে পারছে না অনােকেই ।

Leave a Reply