মলয় দে, নদীয়া:-করোনায় দৈনিক সর্বাধিক আক্রান্তই হোক বা মৃত্যু! ভারত উঠে এসেছে এক নম্বরে। এই আতঙ্কের পরিবেশের মধ্য দিয়েই জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের অন্তরে উৎসবে রূপ নিয়েছে স্বাধীনতা দিবসের আনন্দ। কিন্তু স্বাস্থ্যবিধি কে মান্যতা দিয়ে সরকারি নির্দেশে বিগত বছরগুলোর স্মৃতির রোমন্থন ছাড়া উপায় নেই কোনো।
কিন্তু বিভিন্ন ক্লাব,প্রতিষ্ঠান, বারোয়ারি, বিদ্যালয়, সংগীত নৃত্য অংকন শিক্ষালয়, রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে দুই একজন হলেও স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলনের পর পৌঁছাবেন দেশবরেণ্য দের গলায় মালা দিতে। কিন্তু সেক্ষেত্রে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রাস্তার পাশে অবস্থিত মূর্তিগুলি অযত্নে-অবহেলায় ধুলায় থাকে ভরা, কখনো বা শুকনো ফুলের মালা বৃষ্টির জলে ভিজে অপরিষ্কার হয়ে থাকে।
কিন্তু শান্তিপুরের সংকল্প সদস্যরা একটু অন্যভাবে ভেবে, স্বাধীনতার আগের দিন পরিষ্কারের কাজে হাত লাগালো, আগামী কাল সকালের উজ্জলতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে। শুধু আজ নয় অত্যন্ত আরম্ভড়ে আবক্ষ মূর্তি উন্মোচনের পর , রক্ষনাবেক্ষনের উপর গুরুত্ব দিতে দেখা যায় না কাউকেই। কিন্তু সংকল্পর তরুণ-তরুণী সদস্যরা সে কাজের দায়ভার নিজের কাঁধে তুলে নেয় সারাবছর। শুধু শান্তিপুর নয়, আশেপাশের ফুলিয়া, কৃষ্ণনগর, রানাঘাটেও এ কাজে তাদের শামিল হতে দেখা গেছে আগেও।