মলয় দে নদীয়া;- হোমিওপ্যাথিতে রোগ নির্ণয় এবং নিরাময় পদ্ধতি সম্পূর্ণ আলাদা। ভারত সরকারের আয়ূষমন্ত্রক “নডস” অর্থাৎ আক্রান্ত শরীর থেকে উপজাতি সংগ্রহ করে। “জেনাস এপিডেমিকাস”রোগ নির্ণয় করে তারপর চিকিৎসা করে। এই দুই রকম ভাবে হোমিওপ্যাথিতে “টাকসি-টারভি”অর্থাৎ উল্টোদিক থেকে চিকিৎসা করার পদ্ধতি প্রচলিত।
• বর্তমান করোনা চিকিৎসায় হাইড্রোক্সি ক্লোরোকুইন জাতীয় শ্বাসকষ্ট জনিত এই ঔষধ ছাড়া কোন উপায় ছিল না সর্বাধিক ব্যবহৃত অ্যালোপ্যাথি সাম্রাজ্যে। কিন্তু সে তুলনায় বহু বিতর্কিত সস্তা দামের হোমিওপ্যাথি উত্তরপ্রদেশের ৪৪ জনের উপর ব্যবহারিক প্রয়োগের সাফল্য মেলার পর আবারও ১২ জনের দ্বিতীয় সাফল্য লাভ করে।
• আগ্রার নৈমিনাথ কলেজের অধ্যক্ষ ডাক্তার প্রদীপ গুপ্ত 22 জনের উপর ব্রায়োনিয়া আলবা প্রয়োগ করে কোভিড পজেটিভ পেশেন্টের ১৯ জনের নেগেটিভ ফলাফল লক্ষ্য করা যায়। আরো ৭৮ জনের উপর প্রয়োগের সফলতার রিপোর্ট পাঠাতে হবে আই সি এম আর কে। তারপরে মিলবে সরকারি ভাবে স্বীকৃতি।
• উপসর্গ যুক্ত হলে ব্রায়োনিয়া আ্যলবা ২০০, উপসর্গ হীন মানুষদের জন্য আর্সেনিক এলবাম ৩০, জেলসিমিয়াম 30, এন্টিম টার্ট, ক্রোটালুস এইচ এই পঞ্চঔষধে একেবারে কুপোকাত হবে করো না এমনটাই জল্পনা চলছে চিকিৎসক মহলে।
• এক মাসে পরপর তিনদিন খালি পেটে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করলে সম্পূর্ন পার্শপ্রতিক্রিয়াহীন ভাবে রোখা যেতে পারে করোনা।