ধীমান ভট্টাচার্য্য, আড়ংঘাটা: রানাঘাট ২নং ব্লকের যুগলকিশোর গ্রাম পঞ্চায়েতেত বেশি ভাগ গ্রামের মানুষজন ওপার বাংলা থেকে ছিন্ন মূল হয়ে আসা। যুগলকিশোর ও কানাইপুর বাদ দিলে এদেশিও সংখ্যা খুবই কম। এই এলাকায় দিন আনা দিনে খাওয়া মানুষ বেশি। এই করোনার জন্য কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষ গুলির করুন অবস্থা। রাজনৈতিক নেতাদের সহযোগিতা মিললেও তা দুঃস্থ অভুক্ত মানুষ গুলির জন্য লকডাউনের এতোদিনের জন্য যথেষ্ট নয়।
তাই মুখ্যমন্ত্রীর লকডাউনের সময়সীমা বাড়ানোর ঘোষণা মাত্র পাঁচবেড়িয়া ও কানাইপুর গ্রামের ৩৫০ পরিবারের হাতে ত্রান স্বরূপ খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করলের সমাজসেবী তথা পঞ্চায়েত সদস্য সুমঙ্গল ঘোষ। আজ দুঃস্থ পরিবার গুলিকে চাল,আলু, পিয়াজ, সোয়াবিন, বিস্কুট ও সাবান তুলেদেন কিছু সহযোগীর মাধ্যমে।
এই নিয়ে সুমঙ্গল ঘোষ বলেন, “লক ডাউন এর ফলে সাধারণ লেবার ,হকার, এবং দিন আনা দিন খাওয়া মানুষের অসুবিধার কথা ভেবে আমার এই সিদ্ধান্ত। যাতে তারা অভুক্ত না থাকেন। তাই এই ৩৫০টি পরিবারকে সাহায্য করলাম।” আগামী দিন গুলিতে এদের কোনো সমস্যা হলে তার কাছে জানানোর কথাও বলেন তিনি।