নিউজ সোশ্যাল বার্তা : ভারতবর্ষ ২০১৪ সালে পোলিও মুক্ত হয়েছে তা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দিয়েছে।অথচ এবছর জাতীয় টীকাকিরণ দিবস (NID) ২০২০ সালের ১৯ শে জানুয়ারিতে বুথে বুথে এবং এর পর বাড়ি বাড়ি ঘুরে স্বাস্থ্য কর্মীরা ৫ বছর পর্যন্ত শিশুদের দুফোটা পোলিও খাওয়াতে পারল না নদীয়া জেলার চাপড়া ব্লকের মহেশপুর গ্রামপঞ্চায়েতের অধীন রাঙিয়ারপোতা উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের বিস্তীর্ন এলাকা। প্রায় ৫০০টি বাচ্চা এই টীকা থেকে দূরে থেকে গেল। পঞ্চায়েত প্রধানের বক্তব্য অনুযায়ী ইস্যু একটাই সীমান্তরক্ষী বাহিনী।
মূলত হুডোপাড়া ও মহাখোলা ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকায় এখনও কাঁটাতারের ব্যাবস্থা না থাকায় বি এস এফ ওই এলাকায় বিশেষ নজরদারীর নামে গ্রামের অধিবাসীদের দৈনন্দিন জীবন যাপনে নিষেধাজ্ঞার পাহাড় চাপিয়ে অতিষ্ট করে তুলেছে। তাই যত দ্রুত সম্ভব এই সমস্যা সমাধানের দাবীতে এই পোলিও বয়কট ।
জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর থেকে মাননীয়া ডা: অতসী মন্ডল (সহ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক -৩ এবং চাপড়ার ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক উপস্থিত থেকে পরিস্থিতির সামাল দেয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। অবশেষে পুলিশ প্রশাসনের সহাতায় কর্মরত স্বাস্থ্য কর্মীরা ঘেরাও থেকে উদ্ধার পেলেও ৫বছরের ৫০০ শিশু এখনও দুফোটা পোলিও টীকা থেকে দূরেই থেকে গেল। সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়ালে আজ ২০২০ সালে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হত না। বিস্তারিত জানতে :-