সুমন্ত অধিকারী : গোটা দেশ জুড়ে লকডাউনের ফলে বিভিন্ন জীবিকার সঙ্গে যুক্ত মানুষের আর্থিক অবস্থা কোথায় গিয়ে যে ঠেকেছে আমরা হয়তো তা কল্পনাও করতে পারবো না। মোটামুটি সবকিছু খুলে গেলেও লোকাল ট্রেন কিন্তু চালু হয়নি, আর চালু হয়নি বলেই স্টেশনে, ট্রেনের মধ্যে হকারি করে যাদের জীবন চলে তাদের জীবনের চাকা কিন্তু দাড়িয়ে আছে।
কি অবস্থায় আছে তারা আমরা কিন্তু অনেকেই খোজ রাখিনা,। বর্ধমান লোকালে মনসুর ভাই, নৈহাটি ব্যান্ডেলের মুড়ি মশলার হকার দিনেশদা,গেদে লোকালের ফল বিক্রেতা সুকুমার দা বা রকমারী বিক্রেতা ভোলা দা কারো খবর জানি না, বা জানার চেষ্টাও করিনা। দ্রুত স্বাভাবিক হোক জীবন যাত্রা, চালু হোক রেলের চাকা।
রানাঘাট, নৈহাটি, বা শিয়ালদহ, বর্ধমান সব প্লাটফর্মের ওপরে যারা কিছু না কিছু বিক্রি করে জীবন চালায় আবার গতি ফিরে পাক তাদেরও সংসারের চাকার।