ধীমান ভট্টাচার্য্য,কল্যানী: বতর্মানে করোনা ভাইরাস সংক্রামিত মানুষের সংখ্যা সারা বিশ্বে ১৫ লক্ষ পার করেছে। অপরদিকে করোনার (কোভিড-১৯) দাপট আজ ১০০ দিনে পৌছাল।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র নেতারা নিজের দেশের মানুষকে করোনা থেকে বাঁচাতে বদ্ধপরিকর। পিছিয়ে নেই রাজ্য গুলিও। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও রাস্তায় নেমে মানুষকে সচেতন করছেন। তার সরকার ও করোনা মোকাবিলায় তৎপর। তৎপর বাংলার রাজনৈতিক দল গুলিও। দু:স্থ মানুষের পাশে দাড়ানোর অনেক সংবাদ পাওয়া গেছে। পিছিয়ে নেই নদীয়া জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদ।
নদীয়া জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কর্মী ও নেতৃত্ব নদীয়ার বিভিন্ন প্রান্তে সাধারণ মানুষের পাশে দাড়িয়েছে। কোথাও খাদ্য দ্রব্য নিয়ে, কোথাও বা রান্না করা খাওয়ার দিয়ে মানুষের পাশে দাড়িয়েছে।তাদের তালিকা থেকব বাদ যায়নি পথ পশুরাও। করিমপুর ব্লক থেকে হরিনঘাটা ব্লক, কৃষ্ণনগর-রানাঘাট- চাকদহ-কল্যানী সব যায়গায় তৃণমূলের ছাত্র নেতাদের দেখা গেছে খাদ্য দ্রব্য বা খাবার নিয়ে দরিদ্র মানুষের কাছে যেতে। কোথাও বা স্যানিটাইজার নিয়ে হাত পরিস্কার করিয়ে মাস্ক বিতরন করতে। এমনকি কর্তব্যরত পুলিশ কেও জল কেক দিতে দেখা যায়।
আজ নদীয়া জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রীর আপাৎকালীন ত্রান তহবিলে ১ লক্ষ টাকা দেয়া হয়। কল্যালীর মহকুমাশাসক ধীমান বাড়ুই এর হাতে নদীয়া জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি সৌরিক মুখ্যার্জী ১লক্ষ টাকার চেক জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের পক্ষ থেকে তুলে দেন।
এদিন সৌরিক মুখ্যার্জী বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি সারা বাংলার মানুষের পাশে থেকে করোনা মোকাবিলায় বদ্ধপরিকর, সেখানে আমরা জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের ভাই-বোনেরা সামান্য প্রয়াস করলাম। কল্যাণীর মহকুমাশাসকের মাধ্যমে ১লক্ষ টাকা তুলে দিলাম মুখ্যমন্ত্রীর করোনা মোকাবিলার ত্রান তহবিলে।”