পুজো হোমযজ্ঞ , কেক কেটে বা পায়েস বিতরণ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ৭৪ তম জন্ম দিবস পালন

Social

মলয় দে নদীয়া :-সারা দেশজুড়ে ভারতবর্ষের ১৪ তম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ৭৪ তম জন্ম দিবস সাড়ম্বরে পালিত হচ্ছে। এই উপলক্ষে , এক সপ্তাহ ধরে বৃক্ষরোপণ রক্তদান , স্বচ্ছ ভারত, হাসপাতালে ভর্তি মুমূর্ষ রোগীদের ফলদান , এ ধরনের নানান কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে দেশ রাজ্য জেলার প্রত্যেক মন্ডলেই।

তবে এই উপলক্ষে শুধু বিজেপি কর্মী সমর্থকরাই নন, প্রধানমন্ত্রীর বহু অরাজনৈতিক শুভাকাঙ্খিরাও আজ তার দীর্ঘায়ু কামনা করেছেন। আনন্দ উৎসবে শামিল হয়েছেন আট থেকে আশি সকলেই। এদিন বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তার আত্মকাহিনী , মন কি বাত, সম্প্রতি মেরি মিট্টি মেরা দেশ, গৃহ সম্পর্ক অভিযান সহ নানাভাবে ভারতীয় সনাতনী রীতিনীতি ঐতিহ্য পরম্পরা যেমন উদ্ধার করা হচ্ছে, তেমনি দেশ বরেন্যদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া এবং দেশের প্রতি দায়িত্ববোধ-বৃদ্ধি, সৈনিকদের প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়ার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ডিজিটাল ইন্ডিয়া, এবং শিক্ষাব্যবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন ঘটিয়ে, সারা বিশ্বমানের বিভিন্ন প্রযুক্তি বিদ্যা, বৈদেশিক সম্পর্ক,বাণিজ্য বৃদ্ধি করেছেন অনেকটাই।
এন ডি এ জোট হিসাবে দেশের প্রথম দায়িত্বভার হিসাবে বিজেপির অটল বিহারি বাজপেয়ীও যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছিলেন সারাদেশে।
এরপর ইউপিএ সরকার দায়িত্বভার নিলেও নরেন্দ্র মোদি বিজেপির পক্ষ থেকে ২০১৪ সালে নির্বাচিত হন। সেই থেকে টানা ১০ বছর বর্তমান সময়কাল পর্যন্ত তিনি রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে। বিরোধীদের বিরোধিতা থাকলেও, আমজনতার বিচারে তিনি সুনাম অর্জনকারী প্রধানমন্ত্রীদের তালিকায় অন্যতম।
শান্তিপুর মন্ডল চারের এর পক্ষ থেকে, হোম যজ্ঞ করে প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়। জন্মদিন উপলক্ষে শিশুদের দিয়ে কেক কাটিয়ে, শুধুমাত্র বিজেপির নয়, ভারতের প্রত্যেক নাগরিকের প্রধানমন্ত্রী সেই দৃষ্টান্ত রাখেন। দুপুরে লুচি এবং আলুর দম পথ চলতি এলাকাবাসী বিভিন্ন পরিবহন শ্রমিকদের মধ্যাহ্নভোজ করানো হয়।
অন্যদিকে শান্তিপুর শহরের ১০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বলরাম ঘোষের উদ্যোগে, জেলা বিজেপি মহিলা যুব এবং বিভিন্ন গণসংগঠনের নেতৃত্বদের উপস্থিতিতে পায়েস বিতরণ করা হয়। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সনাতনী চিন্তা ভাবনা ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্যই পায়েশের ব্যবস্থা।

Leave a Reply