মলয় দে নদীয়া:-নদীয়ার শান্তিপুর আরবান্দি পঞ্চায়েতের বড়জিয়াকুড় ডংক্ষিরার বাসিন্দা ১৭ বছরের রাখি রাজোয়ার, প্রতিবেশী চন্দন রাজওয়ার কে ভালোবাসে। নাবালিকা হওয়ার কারণেই হয়তো, বিয়ের বিষয়টি আমল দেয়নি দুই পরিবারের কেউই। প্রেমের বয়স না হলেও দীর্ঘ এক বছরের প্রেম বেশ কয়েকবার শারীরিক সম্পর্কের মজা দিয়ে পরিণত হয়ে ওঠে। সংসারের হাতছানিতে উদগ্রীব হয়ে ওঠে দুজনেই। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ায় ২ পরিবার।
রবিবার রাত ৯ টা নাগাদ, বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে নির্জন একটি জায়গায় দুজনে দেখা করে সিদ্ধান্ত নেয় এ পৃথিবী ছেড়ে চলে যাওয়ার। ঘাস মরার ওষুধের বোতল বিষ হিসাবে দুজনেই খেয়ে নেয় ভাগাভাগি করে। কিন্তু স্বর্গ সুখ পাওয়ার বদলে, কপালে জোটে শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালের গলায় নল ঢুকিয়ে বমি, ইনজেকশনের মত চিকিৎসা।
তবে চন্দনের বন্ধুরা, তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসে, ঘটনা ঘটার সাথে সাথে ফোন করার কারণে জানতে পেরে।
তার আগেই, রাখিকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসে তার পরিবারের লোক, পড়ে থাকে চন্দন।
অন্যদিকে চন্দনের পরিবারের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই অভিযোগ তোলা হয়েছে তাদের নাবালিকা মেয়েকে জোর করে বিষ খাইয়েছে চন্দন। ভালোবাসা হাসপাতাল থেকে শান্তিপুর থানা পর্যন্ত গড়াতে পারে বলেই অনুমান দুই পক্ষের