কৌশিকী অমাবস্যায় শান্তিপুর মহাশ্মশানে পুজো দিলেন প্রশাসক

Social

মলয় দে, নদীয়া:- ভক্তবৃন্দ দের মনস্কামনা পূর্ণ করেন স্বয়ং ঈশ্বর! আর পূজারীর দুশ্চিন্তা নিত্য পূজার খরচ জোগানো, ক্রমাগত বেড়ে চলা ভক্তবৃন্দ দের , বসতে খেতে দেওয়ার জায়গা, মন্দিরের পরিবেশ বজায় রাখা, প্রাচীর শৌচালয় নির্মাণ এ ধরনের নানান কাজের অর্থ যোগাতে । তবে ভক্তরূপু ভগবানও তো থাকে! হয়তো সেই রকম ভাবেই গতকাল রাতে শান্তিপুর পৌরসভার নবনিযুক্ত পৌর প্রশাসক সুব্রত ঘোষ এসেছিলেন শান্তিপুর মহাশ্মশানে কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে পুজো দিতে। দু এক কথায় উঠে আসলো নানান সমস্যার কথা, পূজারীর মনোবাঞ্ছার দুটি বিষয় পূরণ করলেন তিনি। ভক্তবৃন্দ দের উদ্দেশ্যে শৌচালয় এবং শ্মশানের পরিবেশ ঠিক রাখার জন্য হাইমার্স লাইট।

শান্তিপুর মহাশ্মশানের পূজারী অসীম ব্যানার্জি আনুমানিক ১৯৬০ সাল কিংবা তারও আগে থেকে তার পিতা ঈশ্বর শিবপ্রসাদ বন্দোপাধ্যায় পৌরসভার ট্যাক্স কালেক্টর পদের কাজ করা সত্ত্বেও পুরাতন গঙ্গা ঘাটে , মায়ের পূজা শুরু করেন। পরবর্তীতে স্যার অসমঞ্জ দে গঙ্গার ঘাটে মন্দির নির্মাণ করেন। ১৯৭৮ পিতার অসুস্থ হওয়ার পর থেকে পাকাপাকিভাবে নতুন মন্দিরের পুজোর দায়ভার তার উপর পরে।
আজ তিনি অত্যন্ত খুশি, জানালেন , মা মুখ তুলে চেয়েছেন! আপাতত দুটো বড় সমস্যা মিটেছে।

Leave a Reply