মলয় দে নদীয়া:- লকডাউনের জন্য বিভিন্ন চায়ের দোকান বন্ধ থাকায় আগেই বন্ধ হয়েছে কারবার ,আর আমফানের জন্য নষ্ট হয়েছে কাঁচামাল,আর এখন তো ভরা বর্ষা। প্রতিবছরই চৈত্র বৈশাখ জৈষ্ঠ এই তিন মাস বেশি করে ঘট তৈরি করে রাখা হতো বর্ষার কথা ভেবে।
এই রকম পরিস্থিতিতে চরম দুর্দশার মধ্যে দিয়ে দিন কাটাচ্ছেন এক শ্রেণীর মৃৎশিল্পীরা। এই সমস্ত মৃৎশিল্পীরা প্রধানত মাটির খুড়ি বানান। এই খুড়ির সিংহভাগ যেত রানাঘাট শহরের মিষ্টির দোকান ও দশকর্মার দোকানে। কিন্ত লকডাউনের কারণে দশকর্মার দোকান প্রায় বন্ধ আর মিষ্টির দোকান চলছে টিম টিম করে।যার ফলে নেই অর্ডার। পেট চালানোর জন্য রেশনের চালই ভরসা। এই সমস্ত মৃৎশিল্পীদের যদি আগামীতে সরকারী সাহায্য না মেলে তাহলে তাঁদের অবস্থা আরো করুন হবে বলে জানালেন মৃৎশিল্পীদের অনেকেই ।