প্রীতম ভট্টাচার্য ,কৃষ্ণনগর : ২০২০ সালটা এবছর খুব সুখের নয় প্রত্যেকের। করোনার অতিমহামারিতে পয়লা বৈশাখ থেকে অক্ষয় তৃতীয়া এক বিরাট শূন্যতা। বতর্মানে অরেজ্ঞ জোনে রয়েছে নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর।
কিছু কিছু পরিষেবা খোলা রয়েছে সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যে ৬টা পর্যন্ত। কিন্তু শহরের বেশীরভাগ দোকান বন্ধ,তাই হালখাতা হয়নি।
আজ বুদ্ধ পূর্ণিমায় কিছু দোকানে হয়ে গেলো হালখাতা। বিধি মেনে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে দোকানে দোকানে লক্ষীগনেশ পুজোর আয়োজন করা হয় । ক্যালেন্ডার, মিষ্টির প্যাকেট না থাকলেও লকডাউনে লক্ষ্মীগনেশের বিক্রী মৃৎশিল্পীদের মুখে একটু হলেও আনন্দ দিয়েছে।
পুজো তো হলো কিন্তু এরকম বন্ধ থাকলে আগামী দিনে ব্যাবসায় কতটা লক্ষ্মীলাভ হবে তা নিয়ে বেশ চিন্তিত ব্যাবসায়িক মহল।