মলয় দে নদীয়া:- দীর্ঘদিন ধরে দূষণের কবলে চূর্ণী ও মাথাভাঙ্গা। তার ওপর বাংলাদেশের চিনি কোম্পানির বর্জ্য জলে প্রবলভাবে দূষিত চূর্ণী ও মাথাভাঙ্গা নদী। দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবেও প্রায় মৃতপ্রায় এই নদী দুটি।
কিন্তু এক সময় খরস্রোতা এই নদীর দুটির ওপর নির্ভর করেই জীবন জীবিকা নির্বাহ করেছে হাজার হাজার মৎস্যজীবী। চূর্ণী ও মাথাভাঙ্গা নদীকে বাঁচানো ইস্যুতে সাত দফা দাবি সম্মিলিত স্মারকলিপি আজ রানাঘাটের মহকুমা শাসকের কাছে পেশ করলো চূর্ণী মাথাভাঙ্গা নদী কল্যাণ পরিষদ।
আজ পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল রানাঘাটের মহকুমা শাসক হারিস রশিদের কাছে তাদের দাবি পত্র পেশ করে। একইসঙ্গে মহকুমা শাসকের কাছে নদী দুটিকে বাঁচানোর আর্জি জানান।