৫০শতাংশ খরিদ্দার নিয়ে খুলে গেলো সেলুন এবং পার্লার খুশি কর্মীরা 

Social

মলয় দে নদীয়া :- চুল দাড়ি কাটা এখন একটি শিল্পকর্মে রূপান্তরিত হয়েছে, নাপিত ভাইয়ার পরিবর্তে ক্ষৌরকর্মী এমনকি শিল্পী বলে আখ্যায়িত করা হয়।

বেশিরভাগ ক্ষৌরকর্মী আর্থিক দিক থেকে অত্যন্ত দারিদ্র সীমার নিচে বসবাস করার জন্য দু-দুবার লকডাউনে দীর্ঘদিন অসহায় অবস্থায় কাটিয়েছেন তাঁরা। অথচ বিধানদাতা হোক বা রক্ষাকর্তা অত্যন্ত আবশ্যিক পরিষেবার মতন তারাও সমাজের সকল স্তরের মানুষের শরীর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন দায়িত্ব নিয়ে থাকেন।
তবে এও ঠিক সরাসরি খরিদ্বারের শরীর স্পর্শ এবং কাছাকাছি আসার কারণে করণা সংক্রমিত হওয়ার সবচেয়ে বেশি সম্ভাবনা থাকে। তবে সব দিক বিবেচনা করে নবান্ন থেকে আজ জানানো হয়েছে সমস্ত রকম স্বাস্থ্যবিধি মেনে যন্ত্রপাতি সহ সেলুন ঘর প্রতিদিন স্যানিটাইজার করে 50% খরিদ্দার নিয়ে তারা দোকান খোলা রাখতে পারবে। আর এই ঘোষণার ফলে, খুশি ক্ষৌরকার এবং পার্লার মহলে, তারা মানবিক দিক বিচার করার জন্য কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেছেন রাজ্য সরকারের প্রতি, তাদের দুঃখ দুর্দশার কথা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন সংবাদমাধ্যমকে।

Leave a Reply