মলয় দে, নদীয়া:-সমাজে তারা কোনো দিনই স্বীকৃতি পায়নি প্রয়োজনে ব্যবহার তারপরেই তাদের ছুড়ে ফেলা হয় । কিন্তু তবুও সরকারি নির্দেশ কে মানতা দিয়ে নিষিদ্ধ পল্লীর যৌন কর্মীরা প্রথম থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন করোনা রোগের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে এবং নিজেরাও গৃহবন্দী থাকতে কর্মবিরতি ঘোষণা করে।
কিন্তু অনেকেরই নাম-ঠিকানা গোত্র পরিচয় পত্র কিছুই নেই, হলে মেলেনা সরকারি সহযোগিতা র রেশন। কিন্তু পরিবার নিয়ে চলবেন কি করে তারা? যদিও দু-একটি সংস্থা এ ব্যাপারে হাত বাড়িয়েছিলাম পূর্বেই। কিন্তু প্রয়োজনের তুলনায় তার সামান্য মাত্র।
বিভিন্ন মাধ্যমে সরকারি মহলে খবর পৌঁছায় , গতকাল নদীয়া জেলার রানাঘাট মহকুমা শাসকের তত্ত্বাবধানে,সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক সুমন দেবনাথ, শান্তিপুর থানার ওসি সুমন দাস বিভাগীয় কর্মকর্তাদের নিয়ে নিজেরা দাঁড়িয়ে থেকে খাদ্য সামগ্রী তুলে দিলেন প্রান্তিক যৌনকর্মীদের হাতে ।
প্রায় ২০০ জন মহিলা নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখেই সুসজ্জিত লাইনের মাধ্যমে গ্রহণ করেন সহযোগিতা। প্রশাসনের এই ভূমিকায় খুশি এলাকার কাজ করা বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যবৃন্দ ।