প্রীতম ভট্টাচার্য, কৃষ্ণনগর: ছোট থেকেই বাবার কাকাদের দেখে ঠাকুর তৈরীর কাজে হাত লাগানো তারপর নিজের প্রতিষ্ঠান। বাড়ির অন্দরেই কর্মক্ষেত্র। প্রতিবছর দশভূজার অর্ডার সামলাতে হিমসিম খেতে হয়।নেই নেই করে আঠাশ থেকে ত্রিশটা ঠাকুর এছাড়াও জেলার বাইরে ঠাকুরের অর্ডার আসে।
নতুন প্রজন্মকে পথ দেখাচ্ছেন কৃষ্ণনগর রাধানগর ব্যাঙ্কলেন নিবাসী শিল্পী বাপি পাল। বাবা বাদল পালের কাছে হাতেখড়ি তারপর আস্তে আস্তে নিজেকে যোগ্য করে তোলা প্রতিমা তৈরীতে।পড়াশুনা বেশীদূর হয়নি, পরিবার সামলে নিজেকে যোগ্য,প্রমান করতে তিনিও একজন। রাজ্যের অনেক পুজোতেই তার তৈরী প্রতিমা স্থান পায়, কোচবিহার, আসানসোল,কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় তার প্রতিমা পূজিত হয়।নবীনদের পথ দেখাচ্ছেন এই প্রতিমাশিল্পী।