মেমারি, পূর্ব-বর্ধমান,অতনু ঘোষ ও সত্যনারায়ন শিকদার:করোনা পরিস্থিতিতে মঞ্চে উপস্থিত হয়ে পুরষ্কার গ্ৰহণের সুযোগ না থাকায় এবং জাতীয় নির্বাচক সংস্থার পরামর্শে নিজের বাড়িতে মায়ের হাত থেকে জাতীয় পুরস্কার গ্ৰহণ করলো মেমারির দিগন্তিকা।
ভারত সরকারের সংস্থা, কাউন্সিল অফ সাইন্টিফিক এন্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ ইন্ডিয়া, হানি বি নেটওয়ার্ক,সোসাইটি ফর রিসার্চ এন্ড ইনিশিয়েটিভস ফর সাসটেইনেবল টেকনোলজিস এন্ড ইনস্টিটিউশন এবং গ্রাসরুট ইননোভেশন অগমেন্টেশন নেটওয়ার্ক যৌথভাবে ড. এ.পি.জে. আবদুল কালাম নামাঙ্কিত জাাতীয় পুরস্কার ড. এ.পি.জে. আবদুল কালাম চিলড্রেন ক্রিয়েটিভিটি এবং ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড ২০২০-২১, মেমারির
দিগন্তিকা বোস সহ মোট নয় জন উদ্ভাবকে দেওয়া হয়।
২২ টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি থেকে প্রায় ৯০০০ ধারণা ও প্রোটোটাইপ নিয়ে অংশগ্রহণ করে ছিল। এগুলি বিশেষজ্ঞরা পর্যালোচনা করেছেন।
পর্যালোচনা কমিটির সদস্যরা- অধ্যাপক অনিল কে গুপ্তা সি এস আই আর ভাটনগর ফেলো, পিভিএম রাও (অধ্যাপক এবং প্রধান, ডিজাইন বিভাগ আইআইটি-দিল্লি), ডাঃ বিশ্বজননী সত্তীগরী (প্রধান , সি এস আই আর-টি কে ডি এল), বিজয়া শেরি চাঁদ (অধ্যাপক ও চেয়ারপারসন, রবি জে মঠাই সেন্টার ফর এডুকেশনাল ইনোভেশন, আর জে এম সি আই আই, আই আই এম), আম্বরিশ ডংরে (অধ্যাপক, আর জে এম সি আই আই, আই আই এম), প্রমিলা ডি’ক্রুজ (অধ্যাপক, আই আই এম), নবদীপ মাথুর (প্রফেসর, আই আই এম এ), ডাঃ বিপিন কুমার, পরিচালক এবং চিফ ইনোভেশন অফিসার, এন আই এফ, ডঃ নীতিন মৌর্য (বিজ্ঞানী, এন আই এফ) এবং ডাঃ অনামিকা দে (সি ই ও, জি আই এ এন এবং ভিজিটিং অনুষদ, আই আই এম এ)।
দিগন্তিকা জানায় এর আগে একাধিকবার জাতীয় পুরস্কার পেয়েছি, কিন্তু এই বারে করোনার জন্য জাতীয় মঞ্চে উপস্থিত থেকে পুরষ্কার গ্ৰহণ করতে না পারলেও এ এক অন্যরকম অনুভুতি আমার মায়ের কাছ থেকে জাতীয় পুরস্কার গ্ৰহণ।