মলয় দে নদীয়া:- শিল্পীর মধ্য দিয়ে কিংবদন্তি শিল্পীদের সম্মান জানানো ছিল মূল লক্ষ্য মৃৎশিল্পী সুবীর পালের । কিছুদিন আগেই প্রয়াত হয়েছেন লতা মঙ্গেশকর। তারপর গীতশ্রী সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। তার রেশ কাটতে না কাটতেই ভারতের সর্ব সেরা সঙ্গীত পরিচালক সুরকার তথা শিল্পী বাপ্পি লাহিড়ী প্রয়াত হন। একে একে সংগীতজগতের নক্ষত্র চলে যাওয়ার কারণে গোটা দেশজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। ৭০ কিংবা ৮০ অথবা ৯০ দশকের সারা দেশ কাপিয়েছে এই শিল্পীরা। একের পর এক সংগীতশিল্পী চলে যাওয়ায় সংগীত জগতে ব্যাপক ক্ষতি হলো বলেই মনে করছে কলাকুশলীরা।
দুই বঙ্গসন্তান কে শ্রদ্ধা জানাতে মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই তাঁদের আবক্ষ মূর্তি তৈরি করলেন নদীয়ার কৃষ্ণনগরের রাষ্ট্রপতি প্রাপ্ত মৃৎশিল্পী সুবীর পাল। তিনি বলেন, আমরা ছোটবেলা থেকেই এদের গান শুনে বড় হয়েছি। নিজেদের শিল্পীসত্তার মধ্য দিয়ে যদি তাদের কিছুটা সম্মান জানাতে পারি সেই উদ্দেশ্যেই তাদের আবক্ষ মূর্তি তৈরি করেছে। লতা মঙ্গেশকরের সঙ্গে একবার ছোটবেলায় দেখা হলেও সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় এবং বাপি লাহিড়ীর সঙ্গে তার কখনো সাক্ষাৎ হয়নি। সে বিষয়ে আক্ষেপ করে তিনি বলেন এমন নক্ষত্র হয়তো আর পৃথিবীতে ফিরে আসবেনা। অন্তর থেকে অনেক শ্রদ্ধা জানাই তাঁদের।